The Single Best Strategy To Use For ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প

হঠাৎ দেখা প্রেমের কবিতা

গাড়িটা স্টার্ট করে বেশ আস্তে আস্তে চালাচ্ছে গৌরব , মাম জানালা দিয়ে মুখটা বের করে ঠান্ডা বাতাস টা খুব শান্তির সাথে উপভোগ করছে । গৌরব মামের হাত টা শক্ত করে ধরে জিজ্ঞাসা করলো ” মাম কবে তোমার পরিবার আমায় মেনে নেবে!”

তাই যত তারা-তারি সম্ভব তোর দুটো কিডনী বদলাতে হবে”নইলে তোকে আর বাঁচানো যাবে না। যানিস এই খবরটা শুনে তখন আমাদের পা থেকে জেনো মাটি সরে গিয়েছিলো। প্রায় পাগলের মতো তোর আব্বু ও আমি হাসপাতালে ‘হাসপাতালে তোর জন্য কিডনী খুজে বেরিয়েছি। কিন্তু কোথাও পাইনি তোর ম্যাচিং কিডনী। শেষে আমাদের কিডনী দিতে চাইলেও ডাক্তার বলে যে আমাদের কিডনী নাকি ম্যাচিং হচ্ছিল না। আমরা তো প্রায় সেই সময় ভেঙেই পরেছিলাম যদি রক্তিম না থাকতো। আজকে যে তুই বেঁচে আছিস সেটা কার জন্য জানিস!

তোমার আম্মু-আব্বু এলে আমি তাদের সাথে দেখা করে হাসপাতাল থেকে বাসায় চলে এসেছিলাম। এবং ১ দিন পর যখন আবার হাসপাতালে তোমায় দেখতে গেলাম তখন তোমার আম্মু ও আব্বুকে দেখলাম লুকিয়ে লুকিয়ে অনেক কান্না করছেন। তাই আমি কি হয়েছে তা জানার জন্য তাদের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম। কিন্তু আন্টি আমায় তখন যা বলেছিলেন তা শুনে আমার সে সময় পা থেকে জেনো মাটি সরে গিয়েছিলো। আন্টি আমায় তখন বলেছিলেন যে’ডাক্তার নাকি বলেছে তোমার দুটো কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে।

সারাজীবন তোমার সাথে থাকতে চেয়েছি। বিধির লিখন যে হৃদয়ে থাকে সে জীবনে আসেনা। তখন মানুষের কিছু করারও থাকেনা। ভালোবাসা জীবনে সত্যি হয়ে একবারই আসে। যখনই তুমি কোন ফুল দেখবে তখনি আমাদের ভালবাসার কথা মনে পড়বে। মনে পড়বে স্কুল জীবনে একসাথে কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলোকে। সব সময় হাসি খুশিতে থাকতে চেষ্টা করবে। আমি জানি এটা অনেক কঠিন হবে, তবুও আমি আশা করি তুমি পারবে।

এদিকে মেয়ের এমন অবস্থা দেখে দুর থেকে চক্ষের পানি ঝরান দিশার আম্মু-আব্বু।

মনে করেছিলাম ২০২৪ সালে দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু হয়নি: হিরো আলম

“খেলতে খেলতে ঝগড়া আবার খেলতে খেলতেই বন্ধুত্ব, স্কুল জীবনের সেই দিন গুলো আজও খুব মনে পড়ে।”

এক সময় যখন তুমি আমায় দেখে ফেললে তখন আবার নানান কথা ‘যেমন গুন্ডা ‘বখার্টে ‘ছোটলোক আরো কতো কি বলে সবার সামনে অপমান করলে। এক সময় তো তুমি আমাকে ছাত্র -ছাত্রী ভর্তি ক্যাম্পাসে সবার সামনে থাপ্পড়ও মেরেছিলে পুরো ঘটনাটা না শুনে। আসলে আমার কপাঁলটাই খারাপ। আমি যখনি তোমার সামনে ভালো থাকতে চাইতাম ‘ঠিক তখনি কোনো না কোনো কারণে খারাপ হয়ে জেতাম। আর তুমি আমাকে দেখে ভাবতে যে আমি গুন্ডা ‘রাস্তার বখার্টে ছেলে। কিন্তু বিশ্বাস করো এতো কিছুর পরেও আমি যেনো তোমাকে ভুলতে পারছিলাম না তাই সারাক্ষন শুধু তোমার পিছন পিছন লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম তোমায়। তবে একদিন তোমার লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতে দেখতে হঠাৎ করে দেখলাম যে তুমি রাস্তার মধ্যে মাথা ঘুরে পরে গেলে। তাই সাথে সাথে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম। তারপর তোমার ফোন দিয়ে তোমার আব্বু- আম্মুকে ফোন করে হাসপাতালে ডেকে পাঠালাম।

এই তোমার কি হয়েছে। তুমি এমন করছোকেনো। এই দেখো আমি তোমায় জরিয়ে ধরেছি। এই দেখো। অনেক শক্ত করে জরিয়ে ধরেছি।

! জানিস!! না তুই তা জানিস না ‘আর জানলে এমন ভাবে বলতে পারতি না। আরে ওই ছেলেটা তোর জন্য যা করেছে ‘সেটা website পৃথিবীরকেউ তোর জন্য করবে না। আর তুই সেই ছেলেটাকেই আজকে সবার সামনে অপমান করলি। ছিঃ দিশা ছিঃ।

আম্মা উত্তর দিলেন,”আগামী পরশু থেকে অনির্দিষ্টকালের হরতাল। আজকে না গেলে কালকে রাস্তায় অনেক ভিড় হবে। তাই তাড়াতাড়ি উঠে জামা কাপড় গুছিয়ে নাও সকাল সকাল রওনা হতে হবে।” অবশেষে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জামা কাপড় গুছিয়ে রওনা দেয়ার জন্য প্রস্তুত হলাম।

“নতুন স্কুল লাইফের শুরু মানেই নতুন সূচনা, নতুন অ্যাডভেঞ্চার, নতুন বন্ধুত্ব এবং নতুন চ্যালেঞ্জ।” – ডেনিস উইটমার

রূপগঞ্জে সরকারি রাস্তা কেটে ক্লাব নির্মাণ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *